মাগুরা-২ এ তীব্র গ্রুপিং—ধানের শীষের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত, কর্মীদের আশা একমাত্র আরলি
মাগুরা জেলা প্রতিনিধি
মাগুরা-২ আসনে বিএনপির অভ্যন্তরীণ গ্রুপিং চরম আকার ধারণ করেছে। মনোনয়নকে ঘিরে দলীয় কোন্দল, বিভাজন ও পরস্পর বিরোধী অবস্থান এতটাই প্রকট হয়ে উঠেছে যে, দলীয় নেতা–কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে ধানের শীষের সম্ভাব্য বিজয় নিয়ে। পরিস্থিতি এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে, অভ্যন্তরীণ বিরোধ অব্যাহত থাকলে আসন্ন নির্বাচনে বিএনপির জয় অনিশ্চিত হয়ে পড়বে বলে মত স্থানীয় পর্যবেক্ষকদের।
এ অবস্থায় কার্যকর নেতৃত্বের শূন্যতা কাটিয়ে নির্বাচনী মাঠকে একত্রীকরণের একমাত্র কার্যকর বিকল্প হিসেবে উঠে আসছে
দলীয় ত্যাগ, যোগ্যতা ও দূরদর্শী নেতৃত্বের প্রতীক এডভোকেট নেওয়াজ হালিমা আরলি।
তিনি বিএনপি কেন্দ্রীয় কমিটির সহ–ত্রাণ ও পুনর্বাসন বিষয়ক সম্পাদক,কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সহ–সভাপতি,এবং সাবেক জাতীয় সংসদ সদস্য।
রাজপথের আন্দোলন-সংগ্রাম থেকে শুরু করে রাজনৈতিক নির্যাতন, গ্রেপ্তার ও মামলা মোকাবিলা—সবক্ষেত্রেই তিনি ছিলেন অগ্রণী সৈনিক। স্বৈরাচারী সরকারের জুলুম-নির্যাতনের শিকার হয়ে দীর্ঘসময় কারাবরণসহ দৃঢ় মনোবল ধরে রাখার জন্য তাকে দলের তৃণমূল “জিয়া পরিবারের বিশ্বস্ত হাতিয়ার” হিসেবে বিবেচনা করে।
স্থানীয় বিএনপি কর্মীরা মনে করেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে বিভক্ত দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে এবং মাগুরা-২ আসনে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে সবচেয়ে দক্ষ ও গ্রহণযোগ্য নেতৃত্ব হলেন এডভোকেট নেওয়াজ হালিমা আরলি।
মাগুরার সাধারণ বিএনপি নেতাকর্মীরা বলেন,
আমরা মাগুরাবাসী চাই—মাগুরা-২ আসনের এমপি হিসেবে এডভোকেট নেওয়াজ হালিমা আরলিকে দেখতে।
বর্তমান দলীয় গ্রুপিং যত দ্রুত সমাধানে না আনা যায়, ততই রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়বে—তৃণমূলের এমনই অভিমত।